আপনি যখন আপনার সাধ্যের বাহিরে কিছু করার চেষ্টা করবেন বা তা নিয়ে ভেবে অযথা সময় কাটাবেন তখন বুঝবেন আপনি সাইকো । এই সাইকোরা সাধারণত অন্যের সাফল্য দেখে হিংসে হয়ে নিজেকে সেই লেভেলে নিতে চাই। অথবা ড্যাগ নিয়ে নিজেকে বড় পন্ডিত ভাবতে থাকে নেশার ঘরে সে তার কলনার জগতে বাস্তব ভেবে নিজকে সেই লেভেলে নিতে চায় কারন এই অবস্থায় আর কল্পনার শক্তি অনেক উচ্চ থেকে। যদিও নেশা কেটে গেলে সব হারিয়ে যায়। এভাবেই এক সময় সে জগতে হারিয়ে যায়। আমার কথা অনেকের কাছে হয়তো পরিস্কার না। ক্লিয়ার করে বলি একটি মানুষ সাইকো মাদক নিয়ে হয় আবার মাদক ছাড়া হয় যখন সাধ্যের বাহিরে ব্যতিক্রম কিছু ভেবে বসে।এই সাইকো রোগ যখন কেটে যায় সে আবার হতাশায় পড়ে যায়। আমি আমার ব্যক্তিগত কিছু পরামশ দিয়ে চাই যদিও উপদেশ দেওয়ার যোগ্যতা আমার নাই। সাধ্যের বাহিরে কোন কিছু করা উচিৎ নয়। সাধ্যের ভিতর ছোট ছোট করে এগিয়ে যেতে হবে বড় লহ্ম্যের দিকে। শুধু শুধু সাইকো পাগলামি করে কোন মানে নাই। কিছু মানুষ নিজের পাগলামি প্রকাশ করার জন্য নিজ জীবনের মহামূল্যবান সময় নষ্ট করে ফেলে। শেষে হতাশায় আবার সে পিছিয়ে পড়ে। ঠান্ডা মাথা সুস্থ মস্তিকের বিকল্প কিছু নাই। ভাল কিছু করার ইচ্ছে হলে সেটা পাগলামী করে হয় না পাগল। বিখ্যাতদের কৃতিকে পাগলামী ভেব না। ওটা তাদের মেধা আর লেগে থাকার ফল।
আমি যখন মফস্বলে ছিলাম সেটা গ্রামই ছিল এখন সবকিছু চেন্জড :) বাসার পিছনে নদী, মাঠ, ফলের বাগান আর পুকুরে ভরা ছিল শহরটা ! আর এখন নাকি সেখানে মাঠ নেই, পুকুর ভরাট করে বাড়ি বানাচ্ছে, নদীটাই শুধু আগের মতো আছে !
এমন একটা সময় ছিল, যখন বৃষ্টি হলেই বাইরে দৌড়ে বাইরে বেরিয়ে যেতাম... আর এখন চাইলেও বের হতে পারি না ! যেন অদৃশ্য একটা শিকল আটকিয়ে রেখেছে... অথচ ছোটবেলায় এমন কোন সময় নেই যে বৃষ্টি হচ্ছে আর আমি বাসায় বসে :D (মাইর ও খেয়েছি সেই পরিমাণে অবশ্য...)
এরকম অভ্যাস আর কারো ছিল?
একটা সময় বৃষ্টি হলেই বন্ধুদের নিয়ে ফুটবল খেলতাম। আম বাগানে হানা দিতাম, কোথায় হারিয়ে গেলো সেই হারানো শৈশব। এখন ইচ্ছে হলেও পারি নাই। পায়ে কেউ যেন শিকল বেধে দিয়েছে।